Sunday, March 29, 2009

না বলা কথা : ভালো লাগে না কেন?


এখন আর কিছুই ভাল লাগে না,
ভাল লাগে না পাখির কলতান,
ভাল লাগে না ভোরের আলো,
ভাল লাগে না সুন্দর কোন কিছুই।
ভাল লাগে না, ভাল লাগে না ।
চেনা কিছুই ভালো লাগে না,
জানা কিছুই ভাল লাগে না,
পালিয়ে থাকি প্রতিক্ষণ,
পালিয়ে বেড়াই সবসময়,
ভাল লাগে না, ভাল লাগে না।
ভাল লাগা আর ভাল না লাগা আসলে কি জানতে চাই,
জানতে চাই আমার কেন ভালো লাগে না?
কেনো হতে পারিনা আর সকলের মত?
কেন হতে পারিনা স্বাভাবিক?
কেন যেন জানিনা, কিসের জন্য জানিনা।
শুধু এটুকু জানি ভালো লাগে না।
ভালো লাগে না কোনো কোলাহল,
ভালো লাগে না কোনো জনসমাগম,
কোন প্রকার আনুষ্ঠানিকতা, কোন কিছুই।
এ যেন ভাল না লাগার রোগে ধরেছে আমায়,
রোগ বাড়ছে তো বাড়ছেই,
বিন্দুমাত্র কমার কোন নাম নেই,
তাই বলি সর্বক্ষণ ভালো লাগে না
আর কিছুই ভালো লাগে না ।

Saturday, March 28, 2009

না বলা কথা : যাত্রা পর্ব- ২: উল্টোপথে যাত্রা


হাঁটি উল্টোপথে , উল্টোদিকে

অজানা পৃথিবীর উদ্দেশ্যে,

জানা সবকিছু থেকে দূরে

দূরে কোথাও।

জানিনা কোথায়,

দূরে চলে যাব সব কিছু থেকে দূরে,

কোলাহল থেকে দূরে,

কলকাকলি থেকে দূরে,

নিঃসঙ্গ,নির্জন প্রকৃতিতে,

যাব এখনি যাব,

দম বন্ধ হয়ে আসছে,

অসহ্য হয়ে আসছে প্রতিমূহুর্ত, প্রতিক্ষণ,

মুক্তি চাই , চাই মুক্তি,

এই মেকির সভ্যতা থেকে,

অর্থহীন আনুষ্ঠানিকতা থেকে,

অর্থহীন কর্মকাণ্ড থেকে,

সভ্যরূপী অসভ্য মানবসমাজ থেকে।

ঘৃণা করি, শুধুই ঘৃণা করি,

দূরে যেতে চাই,

যেতে চাই এমন কোথাও,

যেখানে থাকবে না মানবরূপী জন্তুসমাজ,

যেথানে থাকবে না মানবরূপী রক্তপিপাসুরা,

যেখানে থাকবেনা কুটিলতায় ভরপুর মানবসমাজ।

এ আমার উল্টোপথের যাত্রা,

এ যাত্রা চলছে, চলবে

জীবনের শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত।

Friday, March 27, 2009

খোঁজ


খুঁজে ফিরি আলোকে
অন্ধকারের মাঝে।
খুঁজি বিষাদের মাঝে
আনন্দকে।
আরও খুঁজি,
মিথ্যার মাঝে সত্যকে,
সাধারণের মাঝে অসাধারণকে,
বিন্দুর মাঝে সিন্ধুকে,
শুধু খুঁজি আর খুঁজি,
খুঁজতেই থাকি ।
আরও খুঁজি,
নিরুৎসাহীর মাঝে উৎসাহকে,
বার্ধক্যের মাঝে তারুণ্যকে,
নিরাশার মাঝে আশাকে।
শুধু খুঁজি, আর খুঁজতেই থাকি।
এ খোজ চিরন্তন,
জন্ম থেকেই আমার সঙ্গী,
এর কোন সমাপ্তি নেই।
খোঁজ চলছে, তো চলছেই।
হয়তোবা নিরাশার মাঝে সামান্য আশা পাওয়ার আশায়,
বিষাদের মাঝে সামান্য আনন্দ পাওয়ার আশায় ।
হয়তোবা কিছুই না পাওয়ার আশায়।
হয়তোবা এই আশাই বাঁচিয়ে রেখেছে এই খোঁজকে, হয়তোবা নয়।
জানিনা এই খোঁজের আদৌ সমাপ্তি ঘটবে কিনা,
নাকি চলতেই থাকবে চিরকাল ।
জানিনা এই খোঁজ আদৌ কোন ফল বয়ে আনবে কিনা ।
জানিনা , জানতেও চাইনা।
শুধু জানতে চাই এটুকু ,
কাবে পড়বে সামান্য সফলতার আলোর ঝলকানি ,
এই খোঁজে।
কবে সৃষ্টিকর্তা সামান্য হাসিমুখ নিয়ে তাকাবেন,
এই সন্ধানীর দিকে ?
এ প্রশ্ন উদিত হচ্ছে বারবার, মুহূর্মূহ,
তবুও খোঁজ চলছে তো চলছেই ,
বিরামহীনভাবে, নিরন্তর,
নিত্য নতুন দিগন্তে, নিত্য নতুন পদ্ধতিতে,
আর হ্যা অবশ্যি অপেক্ষায় ,
কিন্তু কিসের অপেক্ষায় ?
হয়তোবা সামান্য সফলতার,
হয়তোবা সামান্য আলোক দর্শনের,
জানিনা, জানতেও চাই না,
শুধুই রয়েছি অপেক্ষায় ।




Wednesday, March 25, 2009

স্বাধীনতার মূল্য কি আমরা দিতে পেরেছি?


স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা সকলকে। আজ পঁচিশে মার্চ, একাত্তরে আজকের কালো রাতে পশ্চিমা হানাদারেরা রাতের অন্ধকারে ঝাপিয়ে পড়েছিল ঘুমন্ত বাঙ্গালীদের ওপর,নির্বিচারে হত্যা করেছে নিরস্ত্র বাঙ্গালীদের।অনেক মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে, যার বিনিময়ে আজ আমরা পেয়েছি আজ এই স্বাধীনতা। লাখো শহীদের রক্তস্নাত এই স্বাধীনতা। এই স্বাধীনতা এমনি এমনি আসেনি বা কেঊ রিলিফ হিসেবে দিয়েও যায়নি, এই স্বাধীনতাকে অর্জন করতে হয়েছে, অনেক ত্যাগ, তিতিক্ষা আর সংগ্রামের বিনিময়ে। আমরা পেয়েছি মুক্ত আকাশ, বাতাস, যেখানে আমরা আমাদের কল্পনার ডানা মেলে করতে পারি মুক্ত চিন্তা, ধারণা করতে পারি মুক্ত স্বপ্ন। মুক্ত মনে তাই যখন চিন্তা করতে বসি স্বাধীনতা নিয়ে, স্বাধীনতা দিবসে প্রশ্ন জাগে অন্তরে , প্রশ্ন জাগে হৃদয়ে আজও কি আমরা পেরেছি স্বাধীনতার প্রকৃত বিনিময় দিতে, পেরেছি কি পুরোপুরি স্বাধীন হতে, দিতে কি পেরেছি শহীদদের পৃকত সম্মান ? মনের মধ্যে এসব চিন্তা শুধু ঘোরাফেরা করে। স্বাধীনতার আটত্রিশ বছর পরে এই বাংলাদেশ কি আমরা চেয়েছিলাম, না আর চেয়ে ভাল চেয়েছিলাম? যখন স্বাধীনতা নিয়ে চিন্তা করি , শহীদদের ত্যাগের কথা চিন্তা করি মনে প্রশ্ন জাগে স্বাধীনতা আসলে কি? আমরা কি আসলেই স্বাধীন ?
হ্যা আমরা স্বাধীন দেশে বাস করি, গর্বের সাথে বুক ফুলিয়ে আমরা একথা বলতে পারি। কিন্তু সবদিক দিয়ে আমাদের হাত পা বাধা,কি অর্থনীতি বলেন , পররাষ্ট্রনীতি বলেন , শিক্ষানীতি আরও কত কিছুতে।
স্বাধীনতার এত বছর পরেও আমরা স্বল্পোন্নত থেকে ঊন্নয়নশীল দেশের কাতারে পৌছাতে পারিনি। উন্নতির ক্ষেত্রে আমরা এক সরকার আসলে পাঁচহাত আগাই , আরেক সরকার আসলে পাঁচহাত পিছাই , এভাবে একি জায়গায় আমরা ঠায় দাঁড়িয়ে আছি । উন্নতি যে হয়নি একথা বলবনা, উন্নতি হয়েছে , অনেক উন্নতি হয়েছে কিন্তু তা সুষম হয়নি এবং প্রত্যাশিত এর চেয়ে অনেক কম হয়েছে ।কোন কোন ক্ষেত্রে অবনতি হয়েছে।
আজ আমরা যেখানে প্রযুক্তির চরম ঊৎকর্ষের যুগে বাস করছি সেখানে আজও হাজার হাজার গ্রামে এখনও পৌছায়নি বিদ্যৎ , যা আধুনিক সভ্যতার অন্যতম চালিকাশক্তি, ঊন্নতির অন্যতম পূর্বশর্ত। এখনও হাজার মানুষ বাস করে দারিদ্রতার সীমারেখার নীচে। এখনও লাখো মানুষ পায়নি আধুনিক সভ্যতার অনেক সু্যোগ সুবিধা। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের যা ঊন্নতি হয়েছে তার সবই ঢাকাকেন্দ্রিক, বাংলাদেশ মানে যেন শুধুই ঢাকা। সামান্য পরীক্ষা দিতে অথবা কাজে ছুটতে হয় ঢাকা। ঢাকা বড় হচ্ছে তো হছেই।ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ দরকার, এখনি দরকার। নাহলে হয়তোবা বিডিআর বিদ্রোহের মত জন্ম নিতে পারে আরো অনেক বিদ্রোহের। বিডিআর বিদ্রোহের পিছনে যতই ষড়যন্ত্র থাকুক না কেন, এর মুলে ছিল সাধারণ সৈনিকদের ক্ষোভ আর বঞণার অনুভূতি, ষড়যন্ত্রকারীরা শুধু এই অনুভূতিটাকে ঊসকে দিয়েছে। তেমনি ঢাকাছাড়া গ্রামাঞ্চলের বঞ্ছিত মানুষেরাও হয়তোবা একদিন ক্ষোভের কারণে জেগে ঊঠতে পারে। আর এমনিতে তো দেশের ভিতরে ও বাইরে উস্কানি দেওয়ার লোকের অভাব নেই, শ্ত্রুর অভাব নেই, যুদ্ধপরাধীরা এখনও বসবাস করছে দেশের ভিতরে বহাল তবিয়তে বিনা বিচারে।
স্বাধীনতা বলতে অর্থনৈতিক স্বাধীনতাকেও বোঝায়। আমরা কি পেরেছি অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করতে? আমাদের যে সম্পদের অভাব নেই তা কিন্তু নয়। বাংলাদেশ তো এমনিতেই প্রাকৃতিক সম্পদের ভান্ডার, তারপর আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ আমাদের মানবসম্পদ। এই মানবসম্পদের প্রকৃত ব্যবহারই পারে আমাদেরকে উন্নত দেশের কাতারে নিয়ে যেতে, উন্নত হওয়ার স্বপ্ন দেখতে। আমরা পারি, আমরা পেরে দেখিয়েছি, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে দেখিয়েছি, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে দেখিয়েছি, আরও দেখয়েছি আটানব্বই এর বন্যায়, অনেক ক্ষেত্রে অনেক জায়গায়। এখন দরকার আমাদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা , এর জন্য চাই সুস্পষ্ট পরিকল্পণা। কিন্তু আজও কোন ক্ষেত্রে আমরা কি পেয়েছি পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা। আমাদের কোন ক্ষেত্রেই কোন নীতিমালা নেই । এক সরকার আসলে এক নীতি আর এক সরকার আসলে আরেক নীতি, দেশের চেয়ে রাজনৈতিক স্বার্থই যেন আমাদের কাছে বড়। পৃথিবী যেখানে চলছে রকেটের গতিতে আমরা সেখানে চলছি কচ্ছপের গতিতে, এখনও আমাদের দেশে পাসপোর্ট লেখা হয় হাতে, অথচ উন্নত বিশ্ব অবস্থান করছে কোথায়।
সুসংবাদ দেশে মোবাইল প্রযিক্তির সুবাদে তথ্য বিপ্লব ঘটেছে।মোবাইল ফোনের সুবাদে গোটা দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়, কিন্তু তার ফি বরাবরই সাধারণের নাগালের বাইরে,আর গতি তো গরুর গাড়ির গতির চেয়েও কম, এই গতির ইন্টারনেট নিয়ে আসলে কিছু করা যায়না, কিন্তু আমরা এতেও সন্তুষ্ট, কারণ নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভাল, কারণ আমাদের আর কোন উপায় নেই। তাই আমরা অতিরিক্ত দাম দিয়েও এই ধীর গতির ইন্টারনেট সেবা নিয়ে খুশি হয়ে মোবাইল কোম্পানিগুলোর আয় বাড়িয়ে চলেছি।
কিন্ত এই ইন্টারনেট যারা ব্যবহার তারাই যদি কম্পিঊটার না জানে তাহলে কি হবে? প্রকৃত অর্থে দেশে অনেক শিক্ষিত মানিষ থাকলেও কম্পিঊটার সাক্ষরতা নিতান্তই কম, গড়ে পাঁচ শতাংশও নয়। অনেক সরকারি অফিসে কম্পিঊটার আছে , কিন্ত স্টাফরা কেঊ কম্পিঊটার ব্যবাহার করতে জানেনা। এটাই বাস্তব অবস্থা।

লিখতে বসলে খালি এসব লিখতেই ইচ্ছে করে , আর শহীদদের ত্যাগের প্রতি মাথা নুইয়ে যায়, বাকরুদ্ধ হয়ে যাই, নিজেকে অপরাধী মনে হয়, বুক ভেঙ্গে কান্না বেরিয়ে আসে, মনে হয় এই বাংলাদেশ কি আমরা , শহীদেরা চেয়েছিল, যে বছর বছর দুর্নীতিতে প্রথম হয়, যেখানে নিজেদের প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা নিজদের মাঝে হানাহানিতে প্রাণ হারায়, যেখানে এখনও কম্পিঊটার শিক্ষিত মানুষের সংখা নিতান্তি নগণ্য, যেখানে সবকিছু শুধুমাত্র ঢাকাকেন্দ্রেক, প্রশ্ন থাকল সকলের কাছে।
আসুন স্বাধীনতা দিবসে শপথ নেই স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার। আমরা সবাই দেশকে ভালবাসি, দেশের জন্য কিছু করতে চাই। আমাদের অন্তরের সেই ইচ্ছাকে অন্তরের মধ্যে না মরতে দিয়ে অন্তত একবার বাইরে বের হতে দেই। সবাই অন্তত একটি পদক্ষেপ নেই সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথে, গড়ার পথে এমন বাংলাদেশ যেখানে থাকবে কোন দুর্নীতি, যেখানে সরকারি অফিসে দশ মিনিটের কাজের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না দশ মাস, অথবা দশ বছর।
আমরা যেমন ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে করেছি দৃষ্টান্ত স্থাপন, করেছি মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে, তেমনটি করতে চাই সবক্ষেত্রে।বিশেষ করে দুর্নীতির মূলোৎপাটনে।
জেগে উঠি আরও একবার একাত্তরের চেতনায় স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে। চাই অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, চাই দারিদ্রের শৃঙ্খল থেকে মুক্তি। অনেক লিখে ফেললাম, আরও লিখতে ইচ্ছে করছে , কিন্তু পারছিনা, পরে আরেকদিন আরো লিখবো।

Tuesday, March 24, 2009

যাত্রা শুধুই কি অন্ধকার এর পথে ?

এ আমার যাত্রা, শুরু হয়েছিল অনেক আগে ,
অনেক অনেক আগে এক আস্তাকুঁড়ের মাঝে , এক অপ্রত্যাশিত মূহুর্তে, এক অন্ধকার জনপদে।
এ যাত্রা কখনওবা এগিয়ে গেছে চির বন্ধুর পথ দিয়ে, কখনওবা সামান্য কুসুমাস্তীর্ণ পথ দিয়ে।
এ যাত্রা এখনও চলমান, চলবে চিরকাল, হয়তোবা এর কোনা শেষ নেই, হয়তোবা আছে।
হয়তোবা চির অন্ধকারই এই পথের পরিণতি, জানিনা কবে এবং কিভাবে এ পথ শেষ হবে,
বা এর আদৌ পরিণতি কি? জানি শুধু এ পথ চিরন্তন ।
আর কি জানি তার হিসাব নিকাশ এখন করতে পারছিনা , করবওনা,
করার কোন সময়ও নেই, হয়তোবা সময় হবে কোন একদিন ।
তখন সবকিছু যোগ, বিয়োগ,গুণ, ভাগ করে দেখা যাবে,
এ যাত্রা চির বন্ধুর , এখানে নেই কোন অবকাশ,
আর কি ? কি? কি?
এখন আর লিখতে ইচ্ছে করছে না, কেবলমাত্র ভূমিকা দিয়ে রাখলাম,
বাকিটুকু ধীরে ধীরে লেখার চেষ্টা করব, যদি কখনও মাথায় আসে,
সময় পাই, মন ভালো থাকে আর অবশ্যই হ্যা, যদি লিখতে ইচ্ছে করে।
ততক্ষণ পর্যন্ত খোদা হাফেজ।

Monday, March 23, 2009

আমার না বলা কথা


আমার অস্তিত্ত্ব নগণ্য,অতি তুচ্ছ
এই তুচ্ছ অস্তিত্ত্বে আছে অনেক না বলা কথা ,
যা কোনদিন বলা হয়নি কাঊকে
সেগুলো একটু একটু করে বলব, যদি বলা সম্ভব হয়।
তবে সব একত্রে নয়, ধীরে ধীরে,
যখনা যা ভালো লাগে,আর যখন যা মনে ধরে।